চন্দন বারিক, দিঘা :দিঘায়
বেড়াতে এলেই বেপরোয়া হয়ে ওঠেন পর্যটকরা। সমূদ্রের জলের তলায় চোরা স্রোতের
ভয়াবহতা ঠিক কতটা তা না বুঝেই অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এক্সাইটেড হয়ে ওঠেন তাঁরা।
আর
এর জেরেই প্রায়শই প্রাণ হারান সমূদ্রের টানে ছুটে আসা পর্…
চন্দন বারিক, দিঘা : দিঘায় বেড়াতে এলেই বেপরোয়া হয়ে ওঠেন পর্যটকরা। সমূদ্রের জলের তলায় চোরা স্রোতের ভয়াবহতা ঠিক কতটা তা না বুঝেই অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এক্সাইটেড হয়ে ওঠেন তাঁরা।
আর
এর জেরেই প্রায়শই প্রাণ হারান সমূদ্রের টানে ছুটে আসা পর্যটকরা। প্রতি
মাসে নিয়ম করে এই সমূদ্রে এসে প্রাণ যায় বহু পর্যটকের। কিন্তু তাতেও হুঁশ
নেই অয়াভেঞ্চার প্রিয় মানুষগুলোর।
সঞ্জাহীন
অবস্থায় তাঁকে দিঘা স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এসে চিকিৎসা শুরু হয়েছে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল। তবে চিকিৎসায় যুবকটি সাড়া
দিয়েছে বলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
সূত্রের
খবর, প্রায় ৯ জন বন্ধু মিলে গতকাল ওল্ডদিঘার একটি হোটেলে এসে উঠেছে তাঁরা।
এদিন স্নান করতে নেমে জলের ঢেউয়ে তলিয়ে যায় কাশেম। তাঁর বন্ধুদের চিৎকারে
নুলিয়ারা ছুটে এসে জলে ঝাঁপিয়ে কোনওক্রমে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে এনেছে
তাঁকে। নুলিয়াদের এই তৎপরতাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন পর্যটক থেকে প্রশাসনিক
ব্যক্তিরাও।
No comments